মোহাম্মদ মহসিন খান নাগরপুর (টাংগাইল) প্রতিনিধিঃটাংগাইলে দ্বিতীয় দফায় যমুনা ও ধলেশ্বরী নদীতে পানি বাড়ায় টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে।
নাগরপুরের সলিমাবাদ চৌহালী সড়ক সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বন্যার পানি উঠায় বিপাকে পড়েছে সাধারন মানুষ। ভাদ্রা ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম বানের পানিতে ডুবে গেছে।
ইউনিয়নের সেহরাইল,গ্রামের বানভাসি মানুষ শ্রী মনিন্দ্র শীলের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, তার বাড়িতে পানি উঠে গেছে। বসতি ঘর সহ বেশ কয়েকটি ঘরের ক্ষতি হয়েছে।
নিজে সহ কয়েক জন শ্রমিক নিয়ে বসতি স্থাপনা রক্ষার জন্য শেষ চেষ্টা করে যাচ্ছে। এ বিষয়ে ইউ পি চেয়ারম্যান মোঃ হাবিবুর রহমান খানের সাথে মুঠো ফোনে কথা বললে তিনি বলেন, সেহরাইল গ্রামের শ্রী মনিন্দ্র শীলের ক্ষতির বিষয়টি আমি জানি।
এছাড়া অত্র ইউনিয়নের খাগুরিয়া গ্রামের জহেরা,সেহরাইল গ্রামের ইউনুস,আরশেদ,ইমান আলি কোদালি গ্রামের আয়নাল,সালাম,পটল,গ্রামের রহিজউদ্দিন,ফটিক এদের ঘর ও বাড়ি ক্ষতি হয়েছে।
এছাড়া ভাদ্রা ইউনিয়ন পরিষদ থেক কোদালিয়া সংযোগ সড়ক পানির নিচে ও ভাদ্রা বাজার হয়ে ধুবরিয়া মাদ্রাসা হয়ে কাশিনারা,সেহরাইল ও বনগ্রাম চৌরাস্তা পযন্ত এই সব গ্রামেরএকমাত্র সংযোগ সড়ক পানির নিচে তলিয়ে গেছে ।
তিনি আরো বলেন, এ বিষয়ে আমি ইউএনও স্যারকে বিষয়টি অবগত করেছি। তিনি আশ্বস্ত করেছেন এসব বানভাসি মানুষের পাশে উপজেলা প্রশাসন আছে। তারা কাজ করে যাচ্ছে। শীঘ্রই তাদের নিরাপদ আশ্রয় ও ত্রাণের ব্যবস্থা করা হবে
Discussion about this post