করোনা ভাইরাস মানবসৃষ্ট জৈব রাসায়নিক বোম লুক মন্টাগনিয়ার

এইচআইভির আবিষ্কারক ড. লুক মন্টাগনিয়ার বলছেন, করোনা মানুষের তৈরি ভাইরাস। ভাইরাসটি দুর্ঘটনাবশত ল্যাব থেকে বাইরে এসেছে। এরই মধ্যে চীনা গবেষকরা স্বীকার করেছেন তারা এইচআইভির ভ্যাকসিন তৈরিতে করোনা ভাইরাস ব্যবহার করেছে।

নোবলে বিজয়ী এ চিকিৎসক বলছেন, উহানের ল্যাবে করোনা ভাইরাস তৈরি হয়েছে এবং সেই সাথে তারা এইডস রোগের ভ্যাকসিন তৈরিতে কাজ করছিল। ল্যাবটি মূলত করোনা ভাইরাস তৈরির জন্য প্রচলিত বলছে লুক মন্টাগনিয়ার।

এক সাক্ষাতকারে তিনি আরো জানান, আমার সহকর্মীদের সাথে আলোচনা করে আরএনএ ভাইরাসটির জিনোমার বিবেরণ যত্ন সহকারে বিশ্লেষণ করেছি। ভারতীয় গবেষকরা এরই মধ্যে বিশ্লেষণের ফলাফল সামনে আনার চেষ্টা করেছেন যেখানে দেখা গেছে এইচআইভি ভাইরাসের জিনোম এইচ আইভি ভাইরাসের পর্যায় ধারণ করেছে। কিন্তু চাপের মুখে তারা অনুসন্ধানের ফল সামনে আনতে ব্যর্থ হয়।

 

যদিওবা প্রথম থেকে থেকেই চীন বলে আসছে করোনা ভাইরাস প্রকৃতির পরিবর্তনের ফসল। উহানের এক বন্য প্রাণীর বাজার থেকে এই করোনা ভাইরাসের উৎপত্তি। চীনের কথায় কর্নপাত না করে এ নিয়ে এখন পর্যন্ত একাধিকবার অভিযোগ উঠেছে। স্বয়ং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল ট্রাম্প জোর গলায় বেশ কয়েবার বলেছে এই কথা। এই ইস্যুতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাথেও দুরুত্ব তৈরি হয়। ট্রাম্প তা খতিয়ে দেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) চীন থেকে উৎপত্তি হয়নি বলে প্রথম থেকেই জোর গলায় বলে আসছে চীন। এবার চীনেরও অভিযোগ অন্যকারো দিকে। যা রাশিয়ায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ঝাং হানহুই এর বক্তব্য থেকে ষ্পষ্ট হয়।

এইচআইভির আবিষ্কারক ড. লুক মন্টাগনিয়ার বলছেন, করোনা মানুষের তৈরি ভাইরাস। ভাইরাসটি দুর্ঘটনাবশত ল্যাব থেকে বাইরে এসেছে। এরই মধ্যে চীনা গবেষকরা স্বীকার করেছেন তারা এইচআইভির ভ্যাকসিন তৈরিতে করোনা ভাইরাস ব্যবহার করেছে।

নোবলে বিজয়ী এ চিকিৎসক বলছেন, উহানের ল্যাবে করোনা ভাইরাস তৈরি হয়েছে এবং সেই সাথে তারা এইডস রোগের ভ্যাকসিন তৈরিতে কাজ করছিল। ল্যাবটি মূলত করোনা ভাইরাস তৈরির জন্য প্রচলিত বলছে লুক মন্টাগনিয়ার।

 

এক সাক্ষাতকারে তিনি আরো জানান, আমার সহকর্মীদের সাথে আলোচনা করে আরএনএ ভাইরাসটির জিনোমার বিবেরণ যত্ন সহকারে বিশ্লেষণ করেছি। ভারতীয় গবেষকরা এরই মধ্যে বিশ্লেষণের ফলাফল সামনে আনার চেষ্টা করেছেন যেখানে দেখা গেছে এইচআইভি ভাইরাসের জিনোম এইচ আইভি ভাইরাসের পর্যায় ধারণ করেছে। কিন্তু চাপের মুখে তারা অনুসন্ধানের ফল সামনে আনতে ব্যর্থ হয়।

 

যদিওবা প্রথম থেকে থেকেই চীন বলে আসছে করোনা ভাইরাস প্রকৃতির পরিবর্তনের ফসল। উহানের এক বন্য প্রাণীর বাজার থেকে এই করোনা ভাইরাসের উৎপত্তি। চীনের কথায় কর্নপাত না করে এ নিয়ে এখন পর্যন্ত একাধিকবার অভিযোগ উঠেছে। স্বয়ং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল ট্রাম্প জোর গলায় বেশ কয়েবার বলেছে এই কথা। এই ইস্যুতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাথেও দুরুত্ব তৈরি হয়। ট্রাম্প তা খতিয়ে দেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) চীন থেকে উৎপত্তি হয়নি বলে প্রথম থেকেই জোর গলায় বলে আসছে চীন। এবার চীনেরও অভিযোগ অন্যকারো দিকে। যা রাশিয়ায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ঝাং হানহুই এর বক্তব্য থেকে ষ্পষ্ট হয়।

 

তিনি বলেন, করোনার উৎপত্তি চীনে নয় বরং বাইরের কোথাও থেকে ভাইরাসটি চীনে প্রবেশ করানো হয়েছিল। এ ভাইরাসটির জিনের অনুক্রম বিশ্লেষণ সেই ইঙ্গিত দেয়। অন্য কোথাও এটির উৎপত্তি হয়েছিল। পরবর্তীতে এটি উহান শহরে ঢুকানো হয়েছিল।

রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘জিশুয়াংবনা ট্রপিকাল বোটানিক্যাল গার্ডেন এবং সেন্ট্রাল বোটানিকাল গার্ডেনসহ চীনের ৫টি স্বনামধন্য বৈজ্ঞানিক সংস্থা চার মহাদেশের ১২টি দেশ থেকে করোনার নমুনা সংগ্রহ করে একটি ডাটাবেজে প্রকাশ করেছে। সেখানে কোভিড-১৯ এর ৯৩টি জিনোম সিকোয়েন্সের তথ্য রয়েছে।

 

তাদের গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, ভাইরাসটির প্রথম ‘পূর্বপুরুষ’ এমভি ১, যা হ্যাপ্লোটাইপ এইচ ১৩ এবং এইচ ৩৮ এ বিবর্তিত হয়েছিল এবং এর ফলে তারা দ্বিতীয় প্রজন্মের হ্যাপ্লোটাইপ- এইচ ৩ এর উত্থান ঘটায়। যেটা এইচ ১ থেকে বিবর্তিত হয়েছিল।

বিষয়টি আরও স্পষ্ট রাষ্ট্রদূত বলেন, গবেষকরা ভাইরাসটির বিকাশ বিশ্লেষণের জন্য পারিবারিক সম্পর্কগুলি ব্যবহার করেছেন। সুতরাং, এমভি-১ হ্যাপ্লোটাইপটি হল করোনার ‘দাদার-দাদা’ এবং এইচ-১৩ এবং এইচ ৩৮-হল ‘দাদী এবং দাদা’, এইচ-৩ ‘পিতা’ এবং এইচ-১ হল সন্তান’।

 

এদিকে উহানের সামুদ্রিক খাবারের বাজারে যে ভাইরাসটি আবিষ্কার হয়েছিল; তা এইচ-১ জাতের ছিল। সম্প্রতি উহানে এইচ-৩ হ্যাপ্লোটাইপটি আবিষ্কার হয়েছে। তবে সামুদ্রিক খাবারের বাজারের সঙ্গে এর কোনও যোগসূত্র ছিল না।’

রাষ্ট্রদূত ঝাং হানহুইয়ের দাবি, ‘ভাইরাসটির পূর্ববর্তী জিন সিকোয়েন্সগুলি, এইচ-১৩ এবং এইচ-৩৮ কখনই উহানে পাওয়া যায়নি। এটি থেকে বোঝা যায় যে এইচ-১ নমুনাটি কিছু সংক্রামিত ব্যক্তি সামুদ্রিক বাজারে নিয়ে এসেছিলেন, যা পরবর্তীতে মহামারি আকারে ছড়িয়েছে। জিনের ক্রমটি মিথ্যা বলতে পারে না।

 

তিনি বলেন, করোনার উৎপত্তি চীনে নয় বরং বাইরের কোথাও থেকে ভাইরাসটি চীনে প্রবেশ করানো হয়েছিল। এ ভাইরাসটির জিনের অনুক্রম বিশ্লেষণ সেই ইঙ্গিত দেয়। অন্য কোথাও এটির উৎপত্তি হয়েছিল। পরবর্তীতে এটি উহান শহরে ঢুকানো হয়েছিল।

রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘জিশুয়াংবনা ট্রপিকাল বোটানিক্যাল গার্ডেন এবং সেন্ট্রাল বোটানিকাল গার্ডেনসহ চীনের ৫টি স্বনামধন্য বৈজ্ঞানিক সংস্থা চার মহাদেশের ১২টি দেশ থেকে করোনার নমুনা সংগ্রহ করে একটি ডাটাবেজে প্রকাশ করেছে। সেখানে কোভিড-১৯ এর ৯৩টি জিনোম সিকোয়েন্সের তথ্য রয়েছে।

তাদের গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, ভাইরাসটির প্রথম ‘পূর্বপুরুষ’ এমভি ১, যা হ্যাপ্লোটাইপ এইচ ১৩ এবং এইচ ৩৮ এ বিবর্তিত হয়েছিল এবং এর ফলে তারা দ্বিতীয় প্রজন্মের হ্যাপ্লোটাইপ- এইচ ৩ এর উত্থান ঘটায়। যেটা এইচ ১ থেকে বিবর্তিত হয়েছিল।

 

বিষয়টি আরও স্পষ্ট রাষ্ট্রদূত বলেন, গবেষকরা ভাইরাসটির বিকাশ বিশ্লেষণের জন্য পারিবারিক সম্পর্কগুলি ব্যবহার করেছেন। সুতরাং, এমভি-১ হ্যাপ্লোটাইপটি হল করোনার ‘দাদার-দাদা’ এবং এইচ-১৩ এবং এইচ ৩৮-হল ‘দাদী এবং দাদা’, এইচ-৩ ‘পিতা’ এবং এইচ-১ হল সন্তান’।

এদিকে উহানের সামুদ্রিক খাবারের বাজারে যে ভাইরাসটি আবিষ্কার হয়েছিল; তা এইচ-১ জাতের ছিল। সম্প্রতি উহানে এইচ-৩ হ্যাপ্লোটাইপটি আবিষ্কার হয়েছে। তবে সামুদ্রিক খাবারের বাজারের সঙ্গে এর কোনও যোগসূত্র ছিল না।’

রাষ্ট্রদূত ঝাং হানহুইয়ের দাবি, ‘ভাইরাসটির পূর্ববর্তী জিন সিকোয়েন্সগুলি, এইচ-১৩ এবং এইচ-৩৮ কখনই উহানে পাওয়া যায়নি। এটি থেকে বোঝা যায় যে এইচ-১ নমুনাটি কিছু সংক্রামিত ব্যক্তি সামুদ্রিক বাজারে নিয়ে এসেছিলেন, যা পরবর্তীতে মহামারি আকারে ছড়িয়েছে। জিনের ক্রমটি মিথ্যা বলতে পারে না।

সোস্যাল নেটওয়ার্ক

সর্বশেষ সংবাদ