হোসেন বাবলাঃ২৭ জুলাই,চট্টগ্রাম
সিআরবি চট্টগ্রামের ইতিহাস–ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই প্রকল্প স্থাপিত হলে সেটির নেতিবাচক প্রভাব শুধু প্রকল্পের নির্দিষ্ট স্থানেই সীমিত থাকবে না।সময়ের প্রয়োজনে প্রকল্প এলাকা ঘিরে নতুন নতুন দালান, অবকাঠামো, দোকানপাট, পার্কিং, ফার্মেসি, হোটেল–রেস্টুরেন্ট, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, চিকিৎসা সংশ্লিষ্টদের জন্য আবাসিক ভবনে ছেয়ে যাবে। যার ফলে পরিবেশ দূষণ ঘটবে এবং প্রাকৃতিক পরিবেশ ও সাংস্কৃতিক বলয় হুমকির মুখে পড়বে।
এছাড়া, সিআরবি এলাকায় যেহেতু বর্ষবরণসহ বছরব্যাপী নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়, এটির সংলগ্ন এলাকায় হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ নির্মিত হলে তা হাসপাতালের রোগী ও মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের পাঠদানেও তীব্র ব্যাঘাত ঘটানোর আশঙ্কা থাকবে। এক কথায়, প্রস্তাবিত প্রকল্পটি পুরো এলাকাটিকে যানজট, কোলাহলপূর্ণ ও জঞ্জালময় পরিবেশে রূপ দেবে যা সিআরবির অনুপম ও প্রশান্ত প্রাকৃতিক পরিবেশ সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দেবে। এ টি দেশের সংবিধান ও পরিবেশ আইন বিরোধী একটি হঠকারী ও আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত। নাগরিক সমাজ, চট্টগ্রামের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে বলতে চাই, আমরা এ সিদ্ধান্তের তীব্র বিরোধিতা করি। মানুষের চেতনা, নতুন প্রজন্মের দৃষ্টিভঙ্গি উপেক্ষা করে, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নষ্ট করে কোনো উন্নয়ন হতে পারে না। এটি আমাদের শৈশবের স্মৃতি ধন্য স্থান। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের স্মৃতিধন্য সিআরবি। ১৯৭১ এ স্বাধীনতা যুদ্ধে বহু মানুষ শহীদ হয়েছেন এখানে। এখানে ৯ জন শহীদের কবর আছে। শহীদের সমাধির উপর রক্তাক্ত স্বাধীনতার ইতিহাস ম্লান করতে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। এখানে সাংস্কৃতিক বলয় গড়ে উঠেছে।
আমরা মনে করি, সুকৌশলে চট্টগ্রামের হৃৎপিন্ড ধ্বংসের ষড়যন্ত্র হচ্ছে। রেলওয়ে বলছে, এখানে হাসপাতাল হলে গাছ কাটা পড়বে না। অথচ হাসপাতাল নির্মাণের নির্দ্ধারিত স্থানেই তিনশ শতবর্ষী গাছ আছে সহ।
যে জমি একোয়ার করা হয়েছে সেটা হাসপাতাল কলোনি। যার আসল নাম শহীদ আবদুর রব কলোনি। শহীদ আবদুর রবের বাবার বাসা এখানে। সে বাসা থেকে তিনি যুদ্ধে যান। যুদ্ধের ইতিহাস মুছে দিতে এখানে বাণিজ্যিক হাসপাতাল হতে পারে না। রেলের বক্তব্যের কোথাও নেই শহীদ আবদুর রব কলোনি একোয়ার করে হাসপাতাল হচ্ছে। তারা কৌশলে গোয়াল পাড়ায় হাসপাতাল হওয়ার কথা বলছেন। সিআরবি এলাকা সিডিএ কতৃর্ক হেরিটেজ ঘোষণা করা হয়েছে। এখানে হাসপাতাল হতে পারে না। এ হাসপাতাল বেনিয়া স্বার্থে করা হবে। জনগণের স্বার্থ রক্ষা হবে না। বেসরকারি হাসপাতালে সাধারণ মানুষ কোনো সেবা পাবে না। রেল মন্ত্রণালয় তারপরও অনেক কিছু গোপন করে হাসপাতাল করতে চেয়েছে।
চট্টগ্রামে বেসিক গুরুত্বটা হলো প্রকৃতি এবং পরিবেশ। কিন্তু দু:খজনক হলেও সত্য যে, অপরিকল্পিত নগরায়ণ এবং অপরিকল্পিত উন্নয়ন চট্টগ্রামের বিপর্যয়ের জন্য দায়ী। এর ফলে চট্টগ্রামের যে সৌন্দর্য ছিল, তা অনেকাংশে ম্লান হয়ে গেছে। এরপরেও যতটুকু সৌন্দর্য রয়েছে তা ধারণ করছে সিআরবির পাহাড়ি এলাকা। এখানে কোন ধরনের হাসপাতাল কিংবা অন্য কোন স্থাপনা নির্মাণ এ সৌন্দর্যকে ধ্বংস করে দেবে। সিআরবি এবং সার্সন রোড ছাড়া এমন সবুজ অঞ্চল চট্টগ্রাম শহরে আর নেই। অতএব চট্টগ্রামের নাগরিক হিসেবে আমরা মনে করি এ দুটি অঞ্চলের ক্ষতি করার অধিকার কারও নেই। হাসপাতাল যেটা করতে চাইছে, সেটা যতোটা না সেবা মুখী, তার চেয়েও বেশি ব্যবসা মুখী। অতএব ব্যবসার জন্য যদি চট্টগ্রামে একটা বদ্ধ পরিবেশ তৈরি হয়, তাহলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নি:শ্বাস ফেলবে কোথায়? নি:শ্বাস গ্রহণ করবে কোথায়? এখানে কয়েকটি ঐতিহাসিক বিষয় আছে। মুক্তিযুদ্ধে এ পাহাড়ের অবদান আছে। চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহের সময় যে বৈপ্লবিক কর্মকান্ড, টাকা লুট করে অস্ত্র কেনা; এই রুটটা সেই সময় ব্যবহৃত হতো। আর সিআরবির যে ভবনটা আছে, ব্রিটিশ আমলের তৈরি, তার যে সৌন্দর্য এই স্থাপত্যটাও রক্ষা করা দরকার। সবকিছু মিলে বলা যায়, সিআরবিতে সরকার এবং ইউনাইটেড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে যে উদ্যোগটা নিয়েছে, এ উদ্যোগটা হবে আত্মঘাতী।
যে আলোর আশায় পূর্ব পাকিস্তান থেকে এই ভূখন্ড ‘বাংলাদেশ’ নাম নিয়েছিল; এতবছর পরে এসেও সেই আশা-ভরসা লুণ্ঠিত হচ্ছে। অবিশ্বাস্য হলেও এটা এখনও বাস্তব সত্য যে, আমাদের দেশে এখনও কিছু দুর্বৃত্ত ঘাপটি মেরে আছে যারা সামান্য ক’টা টাকার বিনিময়ে দেশের স্বার্থকে ভ’লুন্ঠিত করতে চায়। শতবর্ষের পুরনো গাছ কেটে ধ্বংস করতে চায় আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদ। রেলের জমি সংরক্ষণ করার কথা রেল কর্তৃপক্ষের। উল্টো তারাই সে জমি দিয়ে দিচ্ছে আর আমাদের আন্দোলন করতে হচ্ছে। আমাদের একটাই দাবি এখানে কোনো হাসপাতাল হবে না। কেউ বলছে শিরীষ তলায় হবে না গোয়ালপাড়ায় হবে। তাদের চিহ্নিত করে রাখুন। এরাই দেশের শীর্ষজনকে ভুল বুঝিয়ে এই প্রকল্প নিয়েছেন। তারা গণশত্রু। আমরা বিশ্বাস করি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কোনো বয়স নেই।
নাগরিক সমাজ, চট্টগ্রাম সে চেতনাকে বুকে ধারণ করে সিআরবি রক্ষার আন্দোলনে নেমেছে। এ দেশের মাটিতে লক্ষ মুক্তিযোদ্ধা ঘুমিয়ে আছেন। তাই এ মাটি এত প্রতিবাদী। মুক্তিযোদ্ধাদের রক্ত বৃথা যেতে পারে না। হাসপাতালের নামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বানানোর চেষ্টা যারা করছেন তারা ভুল করছেন। আজকের কোনো কোনো রাজনীতিবিদ এমপি মন্ত্রীদের দেশপ্রেমে ঘাটতি আছে বলেই আমলারা তাদের ঘিরে ফেলেছে। রাজনীতিবিদদের উচিত মানুষের কথা শোনা। শহীদের রক্তে রঞ্জিত মাটি নিয়ে যারা ব্যবসা করতে চান এটা বাংলাদেশের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান।
প্রধানমন্ত্রী অদম্য নেত্রী। তিনি চট্টগ্রাম নিয়ে ভাবেন। নিশ্চয় তাঁর কাছে এতদিনে এ বার্তা পৌঁছে গেছে। আশা করি তিনি সঠিক সিদ্ধান্ত দেবেন। যে রাজনীতিবিদরা ইনিয়ে বিনিয়ে হাসপাতালের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন তারা অপকর্ম করছেন। এর প্রায়শ্চিত্ত তাদের এ জীবনেই করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে প্রতারণা করলে জনগণ তাদের ক্ষমা করবে না। প্রধানমন্ত্রীকে অনেক কিছু জানানো হয়নি। প্রধানমন্ত্রীকে যদি সঠিক তথ্য জানানো যায় তাহলে তিনি এ প্রকল্প বাতিল করবেন বলেই আমরা বিশ্বাস করি।
বিবৃতি দাতারা হলেন: মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট ইব্রাহীম হোসেন চৌধুরী বাবুল, প্রফেসর ডা. এ কিউ এম সিরাজুল ইসলাম (সভাপতি, পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদ, চট্টগ্রাম), আলহাজ্ব আলী আব্বাস (সভাপতি, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব), সাংবাদিক আবু সুফিয়ান (সাবেক সভাপতি, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব), কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক বিশ্বজিত চৌধুরী, কবি ও সাংবাদিক ওমর কায়সার, শিশু সাহিত্যিক ও সাংবাদিক রাশেদ রউফ (বাংলা একাডেমি পুরষ্কার প্রাপ্ত), সাংবাদিক ফারুক ইকবাল (সাবেক সাধারণ সম্পাদক, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব), সাংবাদিক মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী খান, নাট্যকার ও কবি শিশির দত্ত, নাট্যকার কবি ও গবেষক অভিক ওসমান, নাট্যজন ও সাংবাদিক প্রদীপ দেওয়ানজী, কবি ও সাংবাদিক কামরুল হাসান বাদল,
প্রফেসর মনজুরুল আলম (সাধারণ সম্পাদক, চবি শিক্ষক সমিতির), সাংবাদিক ও কলামিষ্ট হাসান আকবর, প্রাবন্ধিক অজয় দাশগুপ্ত, মুক্তিযোদ্ধা ও গবেষক সিরু বাঙালি, প্রকৌশলী প্রবীর কুমার সেন (সভাপতি, চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন), মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোজাফফর আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধা মো. ইউনূস (মহাসচিব, বিজয় মেলা পরিষদ), চিত্রশিল্পী আহমেদ নেওয়াজ, প্রফেসর ড. গাজী সালেহ উদ্দিন (শহীদ পরিবারের সন্তান), মোস্তাক আহমেদ (সাবেক সভাপতি, সাংবাদিক ইউনিয়ন), কবি অধ্যাপক ফাউজুল কবির, কবি ও সাংবাদিক এজাজ ইউসুফী (সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি), মুক্তিযোদ্ধা কবি সাথী দাশ, কবি ও সাংবাদিক নাজিমুদ্দিন শ্যামল (চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি), নাট্যকার, নির্দেশক রবিউল আলম (বাংলা একাডেমি পদকপ্রাপ্ত), স্থপতি আশিক ইমরান (সভাপতি, স্থপতি ইন্সটিটিউট), সাংবাদিক রিয়াজ হায়দার চৌধুরী (সহ সভাপতি- ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন), অধ্যক্ষ হাসিনা জাকারিয়া বেলা, অধ্যাপিকা ফেরদৌস আরা আলীম, মুক্তিযোদ্ধা ও পরিবেশ বিজ্ঞানী ড. ইদ্রীস আলী, শিক্ষাবিদ ড. আনোয়ারা আলম, এডভোকেট এ এইচ এম জিয়াউদ্দিন (সাধারণ সম্পাদক, চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতি), প্রফেসর ড. মো. সেকান্দর চৌধুরী (সাবেক সাধারণ সম্পাদক, চবি শিক্ষক সমিতি), কবি ও সাংবাদিক আবদুল ওয়াজেদ, কবি আবসার হাবিব,
কবি জ্যোতির্ময় নন্দী, কবি রিজোয়ান মাহমুদ, কবি ইউসুফ মুহম্মদ, নাট্যকার ও কবি অধ্যাপক সঞ্জীব বড়ুয়া, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব ও বাংলা নিউজের ডেপুটি এডিটর তপন চক্রবর্তী, সাংবাদিক ইউনিয়নের সিনিয়র সহসভাপতি রতন কান্তি দেবাশীষ, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আসিফ সিরাজ, অধ্যক্ষ মো. জাহাঙ্গীর (কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি), এডভোকেট মুজিবুল হক ( সাবেক সভাপতি, চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতি), এডভোকেট ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী (সাবেক সভাপতি, চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতি), নাট্য ব্যক্তিত্ব সাইফুল আলম বাবু (সাধারণ সম্পাদক, চট্টগ্রাম শিল্পকলা একাডেমি পরিচালনা পরিষদ), চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ, সাংবাদিক হাসান ফেরদৌস (সাবেক সাধারণ সম্পাদক, সাংবাদিক ইউনিয়ন), সাংবাদিক মহসীন কাজী (যুগ্ম মহাসচিব, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন),
সাংবাদিক শুকলাল দাশ (সাবেক সাধারণ সম্পাদক, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব), প্রফেসর ড. মুস্তাফিজুর রহমান ছিদ্দিকী (চবি সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন), প্রফেসর ড. কাজী এস. এম. খসরুল আলম কুদ্দুসী, প্রফেসর ড. জিনোবোধী ভিক্ষু, সহযোগী অধ্যাপক মাধব দীপ (সাবেক যুগ্ম সম্পাদক, চবি শিক্ষক সমিতি), আবৃত্তি শিল্পী ও শিক্ষক নেতা অঞ্চল চৌধুরী ( সম্মিলিত আবৃত্তি জোট, চট্টগ্রামের সভাপতি), শিল্পী মিহির লালা (স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দ সৈনিক), নাট্য ব্যক্তিত্ব প্রফেসর ম. সাইফুল আলম চৌধুরী, শিল্পী কল্পনা লালা (স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দ সৈনিক), চিত্রশিল্পী দীপক দত্ত (সদস্য সচিব, চারুশিল্পী সম্মিলন পরিষদ), নাট্য ব্যক্তিত্ব প্রফেসর ড. কুন্তল বড়ুয়া, আবদুল হালিম দোভাষ (উপদেষ্টা, বাংলাদেশ আবৃত্তি শিল্পী সংসদ), আবৃত্তি শিল্পী রাশেদ হাসান (সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ ও সভাপতি, প্রমা),
মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ডা.সরফরাজ খান বাবুল, নাট্যকার রোসাঙ্গির বাচ্চু, ডা. মিনহাজুর রহমান (বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, চট্টগ্রাম), শরীফ চৌহান (সমন্বয়ক, গণজাগরণ মঞ্চ, চট্টগ্রাম), অধ্যক্ষ দবির উদ্দিন আহমদ (সভাপতি, বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতি), অধ্যাপক আবু তাহের চৌধুরী (সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম), শিল্পী আলাউদ্দিন তাহের (সভাপতি, চট্টগ্রাম মঞ্চ সঙ্গীত শিল্পী সংস্থা),
চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের অর্থ সম্পাদক রাশেদ মাহমুদ, অধ্যাপক ভবরঞ্জন বণিক ( সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম জেলা), নাট্যকার নির্দেশক মুনীর হেলাল, সংস্কৃতি সংগঠক অধ্যাপিকা শীলা দাশগুপ্তা, সংস্কৃতি সংগঠক সুনীল ধর, চলচ্চিত্র নির্মাতা আনোয়ার হোসেন পিন্টু, মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্ট চট্টগ্রাম বিভাগের আহবায়ক আ.ফ.ম. মোদাচ্ছের আলী, সাংবাদিক ও কলামিস্ট মিন্টু চৌধুরী, কবি ও সাংবাদিক ঋত্বিক নয়ন, লেখক ও সাংবাদিক রমেন দাশগুপ্ত, আবৃত্তি শিল্পী প্রণব চৌধুরী, অধ্যক্ষ কাবেরী সেনগুপ্ত (সঙ্গীত ভবন), নারী নেত্রী জেসমিন সুলতানা পারু, চলচ্চিত্র নির্মাতা শৈবাল চৌধুরী, উন্নয়ন ও মানবাধিকার কর্মী কমল সেনগুপ্ত, মানসী দাশ তালুকদার (সাবেক কালচারাল অফিসার, চট্টগ্রাম শিল্পকলা একাডেমি), নৃত্য শিল্পী ও প্রশিক্ষক প্রমা অবন্তী, শাহআলম নিপু (চবি সিন্ডিকেট সদস্য), গবেষক জামাল উদ্দিন (চট্টগ্রাম সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সাধারণ সম্পাদক),
মুক্তিযোদ্ধা গবেষক সাংবাদিক ম. শামসুল হক, সাংবাদিক মহরম হোসেন, সাংবাদিক পার্থ প্রতীম বিশ্বাস, সাংবাদিক আমিনুল ইসলাম মুন্না, নাট্যজন অভিজিৎ সেনগুপ্ত (প্রশিক্ষণ সম্পাদক, বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন), রনজিত কুমার নাথ (কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি), নূরুল হক সিদ্দিকী (সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, মহানগর শাখা), প্রদীপ কানুনগো (সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষক সমিতি, মহানগর শাখা) এবং মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ লকিতুল্লাহ (সভাপতি, শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম আঞ্চলিক শাখা)।
Discussion about this post