হোসেন বাবলাঃ১৮জুন,চট্টগ্রাম
ভূ-প্রকৃতিতে চট্টগ্রাম ও মালদ্বীপ অনেক ক্ষেত্রে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই পর্যটন শিল্প সমৃদ্ধ মালদ্বীপের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে চট্টগ্রামে পর্যটন শিল্পে নতুনমাত্রা সংযোজিত হতে পারে।বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) বিকেলে টাইগারপাসে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) অস্থায়ী কার্যালয়ে মালদ্বীপের হাইকমিশনার শিরুজিমাথ সামি সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রামে পর্যটন শিল্পের প্রসারে মালদ্বীপের সহযোগিতা চেয়ে মেয়র বলেন, মালদ্বীপ বাংলাদেশের সম্পর্ক খুবই চমৎকার। বাংলাদেশ ভ্রাতৃপ্রতিম মালদ্বীপের সঙ্গে সম্পর্ককে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়। বাংলাদেশ এবং মালদ্বীপ আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ফোরামে বিভিন্ন ইস্যুতে অভিন্ন মনোভাব পোষণ করে থাকে। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে বাংলাদেশ ও মালদ্বীপ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে। এ বিষয়ে সমন্বিতভাবে আরও জোরালো ভূমিকা রাখতে হবে।
মেয়র মালদ্বীপে কর্মরত প্রায় এক লাখ বাংলাদেশির কথা উল্লেখ করে বলেন, তারা উভয় দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।
মালদ্বীপের হাইকমিশনার শিরুজিমাথ সামির করোনা মহামারি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের নানা পদক্ষেপে সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি পর্যটন খাতের বিকাশসহ উভয় দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক, ওয়ার্ড কাউন্সিলর অধ্যাপক মোহাম্মদ ইসমাইল, সচিব খালেদ মাহমুদ, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, ইন্টারন্যাশন্যাল অ্যাডভাইজারি প্যানেল চেয়ারম্যান, সাংগঠনিক কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাশেম খান ও একে খান গ্রুপের ম্যানেজার মো. ইমরান মিয়া চৌধুরী প্রমুখ।
Discussion about this post