মসজিদ মুসলমানদের ধ’র্মীয় কার্যাব’লীর প্রাণকেন্দ্র। মসজিদের উৎকর্ষের ক্ষেত্রে, সেই স’প্তম শতাব্দির সাদাসিধে খোলা প্রা’ঙ্গনবিশিষ্ট মসজিদে কাবা বা মসজিদে নববী থেকে বর্তমানে এর প্রভূ’ত উন্নয়ন ঘটেছে। এখন অনেক মসজিদেরই সুবিশাল গম্বুজ, উঁচু মিনার এবং বৃহদাকার প্রা’ঙ্গন দেখা যায়।
হজের আনুষ্ঠানিকতার অন্যতম অংশ হলো- শয়’তানের প্রতীকী স্তম্ভে ক’ঙ্কর নি’’ক্ষেপ করা। এই ক’ঙ্কর নিক্ষে’পের স্থানের খুব কাছে ঐতিহাসিক ‘মসজিদে খায়েফ’ অবস্থিত। এই মসজিদে ৭০ জন নবী নামাজ আ’দায় করেছেন।মসজিদের সামনে স্থাপিত সাইনবোডে বেশ ৭টি ভাষায় লেখা রয়েছে মসজিদের নাম।
সেখানে বাংলাতেও লেখা আছে- আল খায়েফ মসজিদ।সওর পাহাড়ের বিপরীত দিকের পাহাড়ের অদূরে প্রতিষ্ঠিত এই মসজিদের আলোচনা বেশ গু’রুত্বের স’ঙ্গে স্থান পেয়েছে।
বিশাল মসজিদটি ক’ঙ্কর নি’ক্ষেপ করতে আসা হাজিদের মনে করিয়ে দেয় ইতিহাসের অনেক ঘটনাকে।বৃহদাকার মসজিদের উচুঁ মিনারগু’লো বেশ দূর থেকে পাহাড়ের চূড়ার স’ঙ্গে পাল্লা দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।
বর্ণিত আছে, হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) এই মসজিদে নামাজ আ’দায় করছেন এবং বলেছেন, এখানে সত্তরজন নবী সমাহিত হয়েছেন।নবী করিম (সা.) বিদায় হজে মসজিদে খায়েফে নামাজ পড়েছেন
Discussion about this post