আজকের সত্য সংবাদঃ আমিনুল হক শাহীনঃ আবু তাহেরের ডিফোর্সী স্ত্রী শাহিদা বেগম দ্বারা স্বামী নির্যাতিত
নগরীর ইপিজেড থানার নিউমুরিং এলাকা ডিফোর্সী স্ত্রী শাহিদা বেগম কর্তৃক স্বামী আবু তাহেরের উপর সন্ত্রাসী হামলা ও চাঁদাবাজী অভিযোগ পাওয়া গেছে। শাহিদা বেগমের আত্মীয় সুদি ব্যবসায়ী মোমেন গাজী প্রতি নিয়ত চাঁদার জন্য হুমকি দিয়ে যা”েছ সাধারণ ফার্মেসী ব্যবসায়ী আবু তাহেরকে। ঘটনার বিবরণে জানা যায় ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে ভোলা সদর থানা আজহার আলীর কন্যা চট্টগ্রাম নিউমুরিং এ বসবাসকারী শাহিদ বেগম (৪৭) সাথে মৌলভী বাজার জেলার কমলগঞ্জ থানার আব্দুল হামিদের পুত্র চট্টগ্রাম নিউমুরিং এ বসবাসকারী মোঃ আবু তাহেরের বিবাহ হয়। বিবাহের তিন মাসের মধ্যে আবু তাহের শাহিদার এর আগেও তিনটি বিয়ে হয়েছে বলে জানতে পারে। সবকিছু জানার পরও শাহিদার দুইটি কন্যা সন্তান নিয়ে ঘর সংসার করতে থাকে আবু তাহের এর মধ্যে শাহিদার একটি মেয়েকেও বিয়ে দেয় আবু তাহের অন্য মেয়েটির লেখাপড়া চালিয়ে যায়। কিš‘ বিয়ে পাগল শাহিদার উ”ছশৃঙ্খল আচরণ পরকীয়া আসক্ত থাকায় প্রায় পরিবারের মধ্যে কলহ বিরাজ করতো। স্ত্রী শাহিদার হাতে অনেক সময় আবু তাহের হেনস্ত হতে হয়েছে। সবকিছু মেনে নিয়েও আবু তাহের শাহিদার সাথে ঘর সংসার করতে পারলো না। বিয়ে পাগল শাহিদা ২০১৯ সালে এপ্রিল আবু তাহেরকে তালাক দিয়ে তার বাসার মূল্যবান জিনিষপত্র স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়ে যায়। আবু তাহের আজকের সত্য সংবাদকে জানান, শাহিদার সাথে বিবাহের পর থেকে তার উ”ছশৃঙ্খল আচরণ বেপরোয়া চলাফেরায় পরিবারে প্রায় সময় অশান্তি লেগে থাকতো। মূলত: শাহিদা পরকীয়া আসক্ত ছিল। বিয়ে মূলত: তার ব্যবসা শেষ পর্যন্ত শাহিদার আত্মীয় স্বজন ¯’ানীয় বৈঠকের মাধ্যমে আবু তাহেরের কাছ পাওনা কাবিননামার পঞ্চাশ হাজার টাকা বুঝে নেন। তারপরেও শাহিদার হয়রানি হাত থেকে মুক্তি পাইনি আবু তাহের শাহিদার আত্মীয় পরিচিত মোমেন গাজী ওরফে সুদি মোমেন বিভিন্ন সময় সন্ত্রাসী দ্বারা আবু তাহেরকে হুমকি দিয়ে দুই কিস্তিতে বিশ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। এ বিষয়ে আবু তাহের বলেন- এ ধরনের বহুরূপী নারীর হাত থেকে আমি মুক্তি চাই। প্রায় সময় শাহিদা ও তার আত্মীয়রা আমাকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে তুলি নিয়ে যাওয়ার হুমকি দি”েছ। আমি বর্তমানে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। সুদি মোমেন গাজী বলছে চট্টগ্রামে ব্যবসা করতে হলে প্রতি মাসে আমাকে চাঁদা দিতে হবে। এ বিষয়ে আবু তাহের চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌজদারী ৪৪ ধারায় একটি মামলা করেন।
Discussion about this post