চট্টগ্রামে তরুণ ও মধ্য বয়সীরাই করোনায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। যা মোট আক্রান্তের ৬৮ শতাংশ। সংক্রমণ কমাতে ঘোরাঘুরি আর আড্ডা পরিহার করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ চিকিৎসকদের।
হাটবাজার, কিংবা পাড়া-মহল্লার অলিগলিতে হরহামেশাই ভিড় তরুণ যুবাদের। কেউ বেরিয়ে পড়ছেন জীবিকার তাগিদে, আবার কেউবা নানা অজুহাতে। চট্টগ্রামে ৭১৬ জনের মধ্যে তরুণ ও মধ্যবয়সী করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৮৫ জন। যা মোট আক্রান্তের ৬৮ ভাগ।
চিকিৎসকরা বলছেন, ২১ থেকে ৫০ বছর বয়সীরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। তারা লকডাউন না মানার কারণে বাড়ছে সংক্রমণ।
বিএমএ সাধারণ সম্পাদক ডা. ফয়সাল ইকবাল বলেন, যেহেতু লকডাউন শিথিল, কেউ কোনো বাধা পাচ্ছে না। তাই এ সুযোগে তারা বেশি বের হচ্ছে।
তরুণ ও মধ্য বয়সীদের কারণে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হচ্ছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ সিভিল সার্জনের।
সিভিল সার্জন শেখ ফজলে রাব্বি বলেন, তরুণদের জন্য অনুরোধ তারা যেন ঘরেই থাকে। প্রয়োজনে বের হলেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
চট্টগ্রামে ২০ বছর বয়স পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা মাত্র ৭ শতাংশ আর ষাটোর্ধ্ব ৯ শতাংশ। মোট আক্রান্তের চার ভাগের এক ভাগ নারী।
Discussion about this post