আ’র বৈ’শ্বিকভাবে এর প্রভাবে জন্ম হবে প্রায় ১১ কোটি ৬০ লাখ শি’শুর।
গ’ত ১১ মা’র্চ কোভিড-১৯ ম’হামা’রী হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার ৪০ সপ্তাহের মধ্যে এসব শি’শুর জন্ম হওয়ার কথা।
এ’ই ম’হামা’রীর প্রভাবে বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্যসেবা চা’পের মুখে এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহ প্রবাহ ব্যবস্থা বিঘ্নিত হচ্ছে বলে জাতিসংঘ শি’শু তহবিল, ইউনিসেফের ঢাকা অফিস থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বৃ’হস্পতিবার (৭ মে) ই’উনিসেফের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ই’উনিসেফ বলছে, প্রসূতি মা ও ন’বজাতকদের রূঢ় বাস্তবতার সম্মুখীন হতে হবে।
আ’গামী ১০ মে মা দিবসের প্রাক্কালে ইউনিসেফ সতর্ক করছে যে, কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপগুলো শি’শুর জন্মকালীন সেবার মতো জীবনরক্ষাকারী স্বাস্থ্যসেবা বিঘ্নিত করতে পারে।
যা লা’খ লা’খ অ’ন্তঃসত্ত্বা মা ও তাদের স’ন্তানদের বিরাট ঝুঁ’কিতে ফেলবে।
বি’শ্বের ১২৮টিরও বেশি দেশে এই দিবসটি স্বীকৃত।
ম’হামা’রী ঘোষণার পর নয় মাসে যেসব দেশে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক শি’শুর জন্মের আশা করা হচ্ছে, সেগুলো হলো: ভারত (দুই কোটি এক লাখ), চীন (এক কোটি ৩৫ লাখ), নাইজেরিয়া (৬৪ লাখ), পাকিস্তান (৫০ লাখ) ও ইন্দোনেশিয়া (৪০ লাখ)।
এ’গুলোর অ’ধিকাংশ দেশে ম’হামা’রীর আগ থেকেই ন’বজাতকের উচ্চ মৃ’ত্যু হার ছিল এবং কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে এই হার আরও বাড়তে পারে।
প্রা’তিষ্ঠানিক মাতৃমৃ’ত্যু হার ও ন’বজাতকের মৃ’ত্যু হারে তেমন কোনো পরিবর্তন না হলেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, কোভিড-১৯ সং’কট শুরুর পর থেকে স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোতে মাতৃ ও ন’বজাতকের স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে।
উ’ল্লেখ্য, ৬৩টি জে’লা হাসপাতালের মধ্যে মাত্র ৩৩টিতে এখন সব ধরনের জরুরি গর্ভকালীন ও প্রসূতি সেবা দেওয়া হচ্ছে।
ইউ’নিসেফ স’তর্ক করেছে যে, বৈশ্বিকভাবে প্রাপ্ত তথ্য-প্রমাণ অ’ন্তঃসত্ত্বা মায়েদের অন্যদের চেয়ে কোভিড-১৯ এ বেশি ক্ষ’তিগ্রস্ত হওয়ার প্রমাণ না দিলেও বিভিন্ন দেশে তাদের গর্ভকালীন, স’ন্তান জন্মকালীন ও স’ন্তান জন্মের পরের সেবা পাওয়ার সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে বলছে।
অ’সুস্থ ন’বজাতকের জরুরি সেবা লাগবে, যেহেতু তাদের মৃ’ত্যু ঝুঁ’কি বেশি থাকে।
এ’ছাড়া শি’শুকে বুকের দুধ খাওয়ানো শুরু করার জন্য সহায়তা এবং শি’শুকে সুস্থ রাখতে ও’ষুধ, টিকা ও পুষ্টি প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে হবে।
Discussion about this post