উপজেলা আনোয়ারাস্থ ৬নং বা্রখাইন ইউপি’র জৈনক নুরুল আলম(গুরামিয়া) গংয়ের বৈধ ওয়ারিশ ফাতেমা খাতুন কে ওয়ারিশ সনদ বাতিল ও তাঁর পৈত্রিক-মৌর্শি সম্পত্তি মিথ্যা,জালিয়াতি ও অনৈতিক কাগজপত্র-জাল দলিল সৃজন করে ভূমিদস্যূ প্রকৃতির চক্র থেকে রক্ষার দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন করেন। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায়, নগরীর নূর আহম্মদ সড়কস্থ”চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন ”মিলনায়তনে ভুক্তভোগি পরিবারের পক্ষ থেকে জোর দাবি তুলেন যে, তাদের বৈধ ওয়ারিশন সনদ বাতিল করার অপচেষ্টা করছে ঐ এলাকার এক মন্ত্রী ও বর্তমান চেয়ারম্যানের পরিচয় দানকারী জনৈক মোঃহাসান,আমিনুল হক, ও মোস্তাফিজুর রহমান সহ আরো ১০/১২জনের একটি ভূমিদস্যুদের সেন্ডিকেট দল।
১৮ ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় ভুক্তভোগি পরিবারের পক্ষে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিজ্ঞ আইনজীবি এডঃ মোঃইলিয়াছ লিটন । তিনি জানান, গুরা মিয়ার তৎ পর্যায়ক্রমে ওয়ারিশ বৈধ হয়।গুরা মিয়ার স্ত্রী রজিতা খাতুন(সুলতানা খাতুন)দুইকণ্যা সায়রা খাকুন ওফাতেমা খাতুন ওয়ারিশ রেখে মৃত্যুবরণ করেন।উল্লেখিত ফাতেমা খাতুনের বৈধ ওয়ারিশ(৬জন পুত্র) নুরুল ইসলাম,নুরুল আলম,নুরুজ্জামান,নুর মোহাম্মদ.নুরুলআবচার,মন্জুরুল আলম,তিন(৩কণ্যা) মমতাজ,মোহছেনা ওহাসিনা বেগম কে ওয়ারিশ রেখে মৃত্যুবরণ করেন ফাতেমা খাতুন। এই সুযোগে কিছু কুচক্রি মহল, ভূমিদস্যু গোছরের লোকজন সম্মিলিত ভাবে জাল দলিল, বিএস খতিয়ান ও রেকর্ড পরিবর্তন করে এবং ফাতেমা খাতুনের পরিবর্তে অন্য ওয়ারিশ (ভূয়া ওয়ারিশ) সৃজনকরে আমাদের মৌর্শি দখলের জোর পূর্বক দখলের অপচেস্টায় লিপ্ত থাকার গুরুতর অভিযোগ তুলেন।
সংবাদ সম্মেলন করার সময় ফাতেমা খাতুনের বৈধ ওয়ারিশগনে মধ্যে নুরুল আলম,নুরুজ্জামান,নুর মোহাম্মদ.নুরুল আবচার,মন্জুরুল আলম,তিন(৩কণ্যা) মমতাজ,মোহছেনা ও হাসিনা বেগম,দিলুযারা বেগম(নুরজামানের স্ত্রী) উপস্থিত ছিলেন।সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তারা জানান,৩নং ওয়ার্ড,শোলকাটা-ইউপির বর্তমান চেয়ারম্যান ও প্রভাবশালী এক মন্ত্রীর আত্মীয় পরিচয়(চাচাত ভাই)হাসান সহ আরো৩/৪জনের প্রতারকচক্র তাদের ন্যায্য পাওণা জোর পূর্বক সরকারের ভূমি অধিগ্রহণ শাখা, এল.এ শাখা থেকে ছাড়িয়ে নিতে নিদারুণ কষ্ঠ সহ মিথ্যা, হয়রানী ওমানহানিকর মামলার হুমকি দিয়ে মৌর্শি সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করার তথ্য প্রকাশ করেন।
সম্প্রতি সময়ে সরকার কর্নফূলী টার্নেল ও অন্যান্য উন্নয়ন কাজের জন্য ঐ জমি-বিটে,ভুমি হুকুম দখল ও অধিগ্রহনের আওতায় পড়লে প্রকৃত দাবিদারকে বাধদিতে আমাদের বৈধ ওয়ারিশ সনদপত্রটি বাতিল করতে চেয়ারম্যান/মেম্বার/প্রতিনিধিরা।এইজন্য আমরা বিজ্ঞ আদালতে ৭৯/২০১৬ এবংএল.এমামলা নং-১৭/২০১৭-১৮মূলে অধিগ্রহন করে মাললা বলবৎ করেন।সরকার কতৃক এল.এ মামলা২০/২০১১-১২ অন্যান্যআত্মীয়-স্বজনের ভূমি একায়ার করেন।
একোয়ার নোটিশ পাওয়ার পর প্রতিপক্ষর আমিনুলহক, মোস্তাফিজুর রহমানের ১০/১২ জনের সেন্টিকেট বাহিনী মিথ্যা মৌরশী সম্পত্তি দাবি করে ৩৪৫/২০১৯ নং একটি ভূয়া মামলা আনায়ন করে।উল্লেখিতমোস্তাফিজুর রহমান নামে ঐ গুরা মিয়ার কোন পুত্র সন্তান ছিলনা। যাহাতে কোনপ্র মাণ পত্র কিংবা বৈশওয়ালিশসনদপত্র কোথাও দাখিল করতে পারেনি। তারা ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে হাত মিলেয়ে আমাদের ন্যায্য পাওনা জোর পূর্বক কেড়ে নিতে চাচ্ছে।
ভুক্তভোগি পরিবার আরো বলেন, ভূল বিএস খতিয়ানের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ পটিয়া আদালাতে ৭৯/২০১৬ নং মূলে একটি মিছ মামলা দায়ের চলমান রয়েছে।সংবাদ সম্মেলন করে মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী,ভূমিমন্ত্রী, জেলা প্রশাসক ও উপজেলা চেয়ারম্যান কে বিষয়টি স্বচ্ছ ভাবে নিরাপন করার জন্য সবিনয় নিদেন জানিয়েছেন। যেন,প্রকৃত ওয়ারিশ গন তাদের ন্যায্য প্রাপ্য বুঝে পাই
Discussion about this post