পল্টন ময়দানের শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধু ইন্টারন্যাশনাল ফ্রি-স্টাইল সাইক্লিং চ্যাম্পিয়নশিপের লোগো উন্মোচন করেন যুব ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল। এরপর যুব বিশ্বকাপের ফাইনালের শেষ অংশটুকু দেখেন বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের দোতলায় বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতির কার্যালয়ে বসে।
সঙ্গে ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আখতার হোসেন এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মো. মাসুদ করিমসহ অন্যান্য কর্মকর্তাগণ। বৃষ্টিতে যখন খেলা বন্ধ হয়, তখন যান পাশেরই সাইক্লিং ফেডারেশনের কার্যালয়ে। সেখানে বসেই টেলিভিশনে উপভোগ করেন যুব টাইগারদের বিশ্বজয়ের ঐতিহাসিক মুহূর্তটি
জয়সূচক রান আসতেই চেয়ার থেকে লাফিয়ে উঠেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল। বাংলাদেশ-বাংলাদেশ স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের বারান্দা।
বাংলাদেশের এই ঐতিহাসিক সাফল্যের পরই জাগো নিউজকে দেয়া তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় দেশের ক্রীড়াঙ্গনের অভিভাবক বলেন, ‘এ বিজয়ের অনুভূতি প্রকাশের ভাষা আমার নেই। বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনো খেলায় ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন হবে এটা আমাদের স্বপ্নেরও বাইরে ছিলো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সব সময়ই বলতেন, আমরা একদিন ওয়ার্ল্ড কাপ ছনিয়ে আনবো, চ্যাম্পিয়ন হবো। আজকে তার কথার সুর ধরে বাংলাদেশের দামাল ছেলেরা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। যুব বিশ্বকাপ আমরা জয়লাভ করতে সক্ষম হয়েছি। আমি খেলোয়াড়, দর্শক ও দেশের মানুষকে কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। বিশেষ করে দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। এ বিজয় আমি মনে করি বাংলাদেশের মানুষের বিজয়। বাঙালি জাতির বিজয়।’
তিনি দলের খেলোয়াড়, কর্মকর্তা, কোচ ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ‘আমি আশা করছি, এই বিজয়ের ধারা অব্যাহত থাকবে।
Discussion about this post