ডা. শিউলি বলেন,পু’রুষের স’হবাস ছাড়াই স’ন্তান জ’ন্ম দিলেন”

নিজের হাসপাতালের স্পা’র্ম ব্যা’ঙ্ক থেকে শু’ক্রাণু নিয়ে প্রবেশ ক’রানো হয় তার শরীরে।

হা’য়দরাবাদ ও মা’লদহের দুই মহিলাও তার চিকি’ৎসাতে সি’ঙ্গেল মাদার হতে চলেছেন।

শিউলি বলেন, ‘

 

ব’য়স বাড়ার সঙ্গে ক্রবমশ একাকী’ত্বও বাড়ছিল।

অল্পতেই রেগে যাচ্ছিলাম। তখনই এই সিদ্ধা’ন্ত নিলাম।’

 

 

এর পরেই বাবা-মায়ের সঙ্গে আলোচনা করে পাকাপাকি ভাবে সি’ঙ্গেল পে’রেন্ট হওয়ার সি’দ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন তিনি।

সেই ভাবনা থেকেই অবিবাহিত শিউলি এখন এক পুত্র সন্তানের মা।

 

 

৩৯ বছরের শিউলিদেবী ছেলের নাম রেখেছেন ‘র’ণ’। তবে ছেলের জন্মের পরেই এক তিক্ত অ’ভিজ্ঞতা হয়েছে শিউলির।

তিনি বলেন, ‘ছেলের জ’ন্মের কাগজপত্রে বাবার নামের জায়গায় কী’ লিখবেন সেটা বুঝে উঠতে পারছিলেন না।

 

 

ডা. শিউলি মুখোপাধ্যায় কলকাতার বাসিন্দা। দেড় বছর আগে তিনি একক মাতৃ’ত্বের পথে হাঁ’টার সি’দ্ধান্ত নেন।

তার একাকিত্ব ঘোঁ’চাতে ও অন্যদের উৎসাহিত করতে তিনি এ সিদ্ধান্ত নেন বলে গণমা’ধ্যমকে

জানিয়েছেন।সন্তান জন্ম দানে পুরুষের ভূমিকা গৌণ তা প্রমাণ করলেন ওই নারী। এখন থেকে আর নারী নি’র্যাতন হবে না ।

 

 

এখন দেখার বিষয় বা’ঙালি নারীরা এ প’ন্থা অবলম্বন করে কি না?

পুরু’ষের স’ম্পূর্ণ সহবাস ছা’ড়াই স্পা’র্ম ব্যা’ঙ্ক থেকে শুক্রা’ণু নিয়ে বিয়ে ছাড়াই মা হযেছেন বা’ঙালী ডাক্তা’র শিউলি।

 

 

অবশ্য এজন্য তার লড়াইও কম করতে হয় নাই।শিউলির মা হওয়ার

পর থেকে আশ’ঙ্কা করা হচ্ছে বিবাহ প্রথা বেশি দিন টিকে থাকবে না।কলকাতায় ‘একক মাতৃত্ব’ নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে দীর্ঘদিন কাজ করছেন তিনি। বন্ধ্যাত্ব নিরসন তার যেন উপাসনা।

 

 

শত নারীর মুখে মাতৃত্বের হাসি ফোটানো। । বিভিন্ন নারীকে তিনি মাতৃত্বের স্বাদ গ্রহণের সুযোগও করে

 

দেন সেবার ভিত্তিতে ন্যূনতম খরচে। এবার নিজেই সেই পথে হাঁটলেন।তিনি জানান, শেষে আ’দালতে এফিডেভিট করে এবং সিঙ্গ’ল মাদারের ক্ষেত্রে কলকাতা পৌরসভার দেয়া

 

একটি শি’শুর জন্মের কাগজপত্রের কপি ও সুপ্রিম কোর্টের রায়ের কাগজপত্র পৌরসভায় জমা দেয়ার পরেই নিজের সন্তানের কাগজপত্র তৈরি হয়।

শি’শু বয়স থেকেই রণকে সিঙ্গেল পে’রেন্ট বা সিঙ্গল মাদারের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বোঝাতে চান শিউলি।

সোস্যাল নেটওয়ার্ক

সর্বশেষ সংবাদ