খলিলুর রহমান’সাংবাদিক উপর সন্ত্রাসী হামলা, আদালতে মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্রগ্রাম মহানগরীর ইপিজেড থানাধীন কলসীদিঘী রোড, পকেট গেইট সংলগ্ন চৌরাস্তা রাজ্জাক সওদাগরের দোকানের সামনে ৩১ ডিসেম্বর রোজ: মঙ্গলবার সকাল আনু: ১০.৩০ ঘটিকার সময় এ হামলার ঘটনা ঘটে।                                                                                                                                                                                                                                                                                                                সাংবাদিক খলিলুর রহমান একজন সহজ সরল আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, সরকারী মিডিয়া তালিকাভুক্ত অষ্টম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়িত জাতীয় দৈনিক আমার সময় পএিকা গভঃ রেজিঃ নং ডি এ ৬৩৩৩. স্টাফ রিপোর্টার (চট্রগ্রাম)হিসেবে কর্মরত।                                                                                                                                                                                                                                                                                                      মামলার আসামীগন উক্ত এলাকায় চিহৃিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ মাদব ব্যবসায়ী জুয়াড়ি প্রকৃতিক লোক হয়। আসামীগন এলাকায় জুয়ার বোর্ড বসাইয়া মাদক বেচা কেনা এবং এলাকার নিরীহ পথচারীদের অবৈধ আটক করিয়া ছিনতাই করাই তাদের নেশা ও পেশা। আসামীদের এহেন কার্যকলাপে ইতিপূর্বে একাধিক পএ পএিকায় বিভিন্ন সাংবাদিকগণ প্রতিবেদন প্রকাশ করায় আসামীগন সাংবাদিক সমাজের উপর আক্রোশ পোষন করিতে থাকে। ঘটনার দিন ও তারিখ মামলার বাদীর ছেলে মো: আল আমিন মোবাইলে রিচার্জ করিতে গিয়া মামলার ১ নং আসামীকে একশত টাকার নোট দিলে ১ নং আসামী নিতে অস্বীকার করে। প্রতিবাদ করায় অকথ্য গালগাল আরাম্ভ করিলে পার্শ্ববর্তী দোকানদারকে নোটটি দেখাইলে তিনি ও কোন সমস্যা নাই বলিয়া জানান। ছেলে আল আমিন তার বাবা মামলার বাদীকে বিষয়টি জানালে বাদী ঘটনাস্হলে গিয়া কারণ জিজ্ঞাসা করিলে সাংবাদিক পরিচয় পাইয়া কিছু বুঝে উঠার আগেই আসামীগন একযোগে কিল ঘুষি মারিতে মারিতে ধাক্কাইয়া পার্শ্ববর্তী শাহ আলমের হোটেলে ঢুকাইয়া বিভিন্ন অস্র ও ছোরার ভয় দেখাইয়া ১০০ টাকার একখানা অলিখিত নন-জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে দুইটি, একটি সাদা কাগজে দুইটি, এবং একটি সাদা কাগজে নামঠিকানা লিখাইয়া মামলার বাদী এবং তাহার ছেলের দস্তখত প্রদানে বাধ্য করে।                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                         ঘটনার সংবাদ পাইয়া মামলার ৩ নং স্বাক্ষী দৈনিক কালের ছবি র সাংবাদিক ওমর ফারুক আগাইয়া আসিলে তাহাকে ও মারপিট করিয়া আহত করে। লোক মারফত সংবাদ পাইয়া বন্দর ও ইপিজেড থানার পুলিশের গাড়ী ঘটনাস্হলে আসিতে দেখিয়া ১ নং আসামী বাদীর পকেট হইতে স্পাইক্যামেরা কলম মূল্য ৪,৫০০/টাকা এবং অপরাপর আসামীগণ বাদীর পকেট থেকে ১,৫৫০/টাকা কাড়িয়া নিয়া মামলা মোকদ্দমা করিলে ভবিষ্যতে প্রানে শেষ করিয়া দিবে মর্মে হুমকি দিয়া স্বাক্ষর আদায় করা স্ট্যাম্প এবং সাদা কাগজ নিয়া পালাইয়া যায়। আসামীদের কবল থেকে মুক্তি হইয়া মামলার বাদী সাংবাদিক খলিলুর রহমান, ছেলে আল আমিন,সাংবাদিক ওমর ফারুক, চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরী বিভাগে চিকিৎসা করাইয়া সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা করিতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ মামলা নিতে অপারগতা প্রকাশ করিয়া বিজ্ঞ আদালতের পরামর্শ দেয়ায় বাধ্য হইয়া কিছুটা বিলম্বে সাংবাদিক খলিলুর রহমান ১/ মোঃ ইকবাল (৩২) পিতা- অজ্ঞাত (২) মোঃ সবুর (৩৫)পিতা: অজ্ঞাত,(৩) মোঃ রেজাউল (২৮) পিতা: অজ্ঞাত, (৪) পলাশ (৩৬) পিতা: অজ্ঞাত,(৫) দুলাল জমাদ্দার (৪০) (৬) এনাম মাঝি (৩৮) পিতা অজ্ঞাত, (৭) শাহিন হাওলাদার (৩২) সহ আরো ৮/১০ জন মুখ চেনা সন্ত্রাসী,আসামী সর্বসাং কলসীদিঘী পাড়স্হ রোড,ইপিজেড, চট্রগ্রাম,কে আসামীকরে, মাননীয়, চীপ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, চট্রগ্রাম (ইপিজেড) সি আর মামলা নং০১/২০২০ তারিখ: ০২/০১/২০২০ ধারা:৩৪১/৩৪৭/৩২৩/৩৭৯/৩৮৬/৫০৬/৩৪ দঃবিঃ । মামলা খানা অফিসার ইনচার্জ, ইপিজেড থানা (চট্রগ্রাম) এ তদন্তধীন রয়েছেন। এ বিষয় সাংবাদিক খলিলুর রহমান ঘটনা স্হানে তদন্ত পূর্বক আইনগত প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা গ্রহন করার জন্য পুলিশ প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছেন।

সোস্যাল নেটওয়ার্ক

সর্বশেষ সংবাদ